পালানোর ছবি। বন্দি জীবন থেকে ওরা পালায়। জেল থেকে কিংবা যুদ্দবন্দি
জীবন থেকে পালানো। সব কটিই আমার খুবই পছন্দের ছবি। পালানো মুল থিম হলেও
ছবিগুলোর মধ্যে নানা বৈচিত্র আছে।
রাসেল আশরাফকে উৎসর্গ করা হল পোস্টটি
১. এজ ফার এজ মাই ফিট উইল ক্যারি মি-জার্মানির ছবি-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সেসময়ের সোভিয়েত ইউনিয়নে ধরা পড়েছিল জার্মান সৈনিক ক্লিসেন্স ফরেল। তাকে নিয়ে যাওযা হয় সাইবেরিয়ায়, শ্রম শিবিরে। সেখান থেকে পালায় ফরেল। দীর্ঘ সময় লেগে যায় দেশে ফিরতে। পথে পথে বিপদ। বার বার মৃত্যুর হাতছানি। সত্যি ঘটনার ছবি। দারুণ উপভোগ্য। মূল লেখক নাম বদলে পালানোর কাহিনী নিয়ে বইটি লিখেছিলেন। কেজিবির ভয়ে নাম পালটান তিনি। সেই ঘটনা থেকেই সিনেমা।
২.দ্য ওয়ে ব্যাক-২০১০ সালের ছবি। উইটনেস পরিচালক পিটার উইয়ারে সর্বশেষ ছবি। এটাও সাইবেরিয়া থেকে পালানোর
এটিও সত্যি ঘটনার। এক পোলিশ বন্দি পালান সাইবেরিয়া থেকে। তবে একা নয়, একদল। পথে মেলে আরও একটি মেয়ে। সবাই শেষ পর্যন্ত পালাতে পারে না। সাইবেরিয়া বরফ পেরিয়ে পালানো সহজ না। জার্মানির সৈনিকটি গিয়েছিল সীমান্ত পেরিয়ে ইরান, আর এই ছবির বন্দিরা যায় ভারতে।
৩. এস্কেপ ফ্রম আলকাটরাজ-ক্রিন্ট ইস্টউডের ছবি। জেল থেকে পালানোর ছবি।
সান ফ্রান্সিসকো থেকে দেখা যায় আলকাটরাজ দ্বীপ। সেখানে আছে জেল। কড়া নিরাপত্তার কারণে জেল পালানোর মাত্র একটি ঘটনা ঘটেছিল, আর সেটি নিয়েই এই ছবি। চমৎকার এক ছবি। মন ভরে যায়।
৪.মিডনাইট এক্সপ্রেস-আরেকটি সত্য কাহিনী। এবার জেল পালানো তুরস্ক থেকে।
মার্কিন ছাত্র বিলি হেইস তুরস্ক এয়ারপোর্টে ধরা পড়ে মাদকসহ। যেতে হয় জেলে। সেখান থেকে পরিকল্পনা করে পালানোর। নানা ধরণের পদক্ষেপ নেয়। শেষ পর্যন্ত অভিনব পধ বেছে নেয় হেইস।
৫. শওশাস্ক রিডেমশন-জেল থেকে পালানোর সেরা ছবি। দর্শকেরে অত্যন্ত প্রিয় ছবি।
এন্ডি একজন ব্যাংকার। স্ত্রী ও তার প্রেমিককে থুনের দায়ে যেতে হয় শওশাস্ক জেলে। সেখানে বন্ধুত্ব হয় মর্গান ফ্রিম্যানের সঙ্গে। এই জেল থেকে পালানোর অসাধারণ এক ছবি এটি। অসাধারণ। বার বার দেখা যায়।
৬. কুল হ্যান্ড লিউক: আরেকটি জেল পালানোর বিখ্যাত ছবি। অসাধারণ।
পল নিউম্যানের ভক্ত হতে চান, দেখুন ছবিটা। অসাধারণ অভিনয়। ফ্লোরিডার এক ছোট জেলে বন্দি জীবন এবং জেল থেকে পালানোর ছবি। ১৯৬৭ সালে মুক্তিপাওয়া ছবি।
৭. দ্য হোল-ফ্রান্সের ছবি। ফরাসী ভাষায় নাম লে ট্রউ। ১৯৬০ সালের ছবি।
হোসে জিউভানির লেখা বই থেকে তৈরি ছবি। ১৯৪৭ সালে ফ্রান্সের লা শান্তে নামের জেল থেকে ৫ জনের পালানোর ছবি। মজার ব্যাপার হলো এর অভিনেতারা কেউ জাত অভিনেতা ছিলেন না, শখে করেছিলেন। বরং মূল অভিনেতার একজন ছিলেন জেল পালানোর ৫ জনের একজন।
৮. প্যাপিলন-সেবার বই দিয়ে যাদের জীবন শুরু তাদের প্যাপিলনকে মনে রাখার কথা। ১০৭৩ সালের ছবি।
মূল অভিনেতার নাম বলি, স্টিভ ম্যাককুইন ও ডান্টিন হফম্যান। ফ্রেন্স গায়ানার ডেভিলস আইল্যান্ডে বন্দি জীবর কাটাচ্ছিলেন দুইজন। সেখান থেকে পালানো ছবি প্যাপিলন। অসাধারণ এক ছবি।
৯. দি গ্রেট এস্কেপ-পালানোর আরেকটি ক্ল্যাসিক ছবি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের। ১৯৬৩ সালের ছবি।
মিত্র বাহিনীর একদল পালায় জার্মানির এক বন্দি শিবির থেকে। শিবিরটি ছিল পোলান্ডে। স্টিভ ম্যাক কুইন, জেমস গার্নার ও রিচার্ড এটেনবেরোর মতো অভিনেতা ছিল এই ছবিতে। অসাধারণ আরেকটি ছবি।
রাসেল আশরাফকে উৎসর্গ করা হল পোস্টটি
১. এজ ফার এজ মাই ফিট উইল ক্যারি মি-জার্মানির ছবি-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সেসময়ের সোভিয়েত ইউনিয়নে ধরা পড়েছিল জার্মান সৈনিক ক্লিসেন্স ফরেল। তাকে নিয়ে যাওযা হয় সাইবেরিয়ায়, শ্রম শিবিরে। সেখান থেকে পালায় ফরেল। দীর্ঘ সময় লেগে যায় দেশে ফিরতে। পথে পথে বিপদ। বার বার মৃত্যুর হাতছানি। সত্যি ঘটনার ছবি। দারুণ উপভোগ্য। মূল লেখক নাম বদলে পালানোর কাহিনী নিয়ে বইটি লিখেছিলেন। কেজিবির ভয়ে নাম পালটান তিনি। সেই ঘটনা থেকেই সিনেমা।
২.দ্য ওয়ে ব্যাক-২০১০ সালের ছবি। উইটনেস পরিচালক পিটার উইয়ারে সর্বশেষ ছবি। এটাও সাইবেরিয়া থেকে পালানোর
এটিও সত্যি ঘটনার। এক পোলিশ বন্দি পালান সাইবেরিয়া থেকে। তবে একা নয়, একদল। পথে মেলে আরও একটি মেয়ে। সবাই শেষ পর্যন্ত পালাতে পারে না। সাইবেরিয়া বরফ পেরিয়ে পালানো সহজ না। জার্মানির সৈনিকটি গিয়েছিল সীমান্ত পেরিয়ে ইরান, আর এই ছবির বন্দিরা যায় ভারতে।
৩. এস্কেপ ফ্রম আলকাটরাজ-ক্রিন্ট ইস্টউডের ছবি। জেল থেকে পালানোর ছবি।
সান ফ্রান্সিসকো থেকে দেখা যায় আলকাটরাজ দ্বীপ। সেখানে আছে জেল। কড়া নিরাপত্তার কারণে জেল পালানোর মাত্র একটি ঘটনা ঘটেছিল, আর সেটি নিয়েই এই ছবি। চমৎকার এক ছবি। মন ভরে যায়।
৪.মিডনাইট এক্সপ্রেস-আরেকটি সত্য কাহিনী। এবার জেল পালানো তুরস্ক থেকে।
মার্কিন ছাত্র বিলি হেইস তুরস্ক এয়ারপোর্টে ধরা পড়ে মাদকসহ। যেতে হয় জেলে। সেখান থেকে পরিকল্পনা করে পালানোর। নানা ধরণের পদক্ষেপ নেয়। শেষ পর্যন্ত অভিনব পধ বেছে নেয় হেইস।
৫. শওশাস্ক রিডেমশন-জেল থেকে পালানোর সেরা ছবি। দর্শকেরে অত্যন্ত প্রিয় ছবি।
এন্ডি একজন ব্যাংকার। স্ত্রী ও তার প্রেমিককে থুনের দায়ে যেতে হয় শওশাস্ক জেলে। সেখানে বন্ধুত্ব হয় মর্গান ফ্রিম্যানের সঙ্গে। এই জেল থেকে পালানোর অসাধারণ এক ছবি এটি। অসাধারণ। বার বার দেখা যায়।
৬. কুল হ্যান্ড লিউক: আরেকটি জেল পালানোর বিখ্যাত ছবি। অসাধারণ।
পল নিউম্যানের ভক্ত হতে চান, দেখুন ছবিটা। অসাধারণ অভিনয়। ফ্লোরিডার এক ছোট জেলে বন্দি জীবন এবং জেল থেকে পালানোর ছবি। ১৯৬৭ সালে মুক্তিপাওয়া ছবি।
৭. দ্য হোল-ফ্রান্সের ছবি। ফরাসী ভাষায় নাম লে ট্রউ। ১৯৬০ সালের ছবি।
হোসে জিউভানির লেখা বই থেকে তৈরি ছবি। ১৯৪৭ সালে ফ্রান্সের লা শান্তে নামের জেল থেকে ৫ জনের পালানোর ছবি। মজার ব্যাপার হলো এর অভিনেতারা কেউ জাত অভিনেতা ছিলেন না, শখে করেছিলেন। বরং মূল অভিনেতার একজন ছিলেন জেল পালানোর ৫ জনের একজন।
৮. প্যাপিলন-সেবার বই দিয়ে যাদের জীবন শুরু তাদের প্যাপিলনকে মনে রাখার কথা। ১০৭৩ সালের ছবি।
মূল অভিনেতার নাম বলি, স্টিভ ম্যাককুইন ও ডান্টিন হফম্যান। ফ্রেন্স গায়ানার ডেভিলস আইল্যান্ডে বন্দি জীবর কাটাচ্ছিলেন দুইজন। সেখান থেকে পালানো ছবি প্যাপিলন। অসাধারণ এক ছবি।
৯. দি গ্রেট এস্কেপ-পালানোর আরেকটি ক্ল্যাসিক ছবি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের। ১৯৬৩ সালের ছবি।
মিত্র বাহিনীর একদল পালায় জার্মানির এক বন্দি শিবির থেকে। শিবিরটি ছিল পোলান্ডে। স্টিভ ম্যাক কুইন, জেমস গার্নার ও রিচার্ড এটেনবেরোর মতো অভিনেতা ছিল এই ছবিতে। অসাধারণ আরেকটি ছবি।
No comments:
Post a Comment