রসালো ও সুস্বাদু কমলা কে না পছন্দ করে? কমলাকে গোল্ডেন অ্যাপেল ও বলা
হয়। কমলাতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ,
কার্বোহাইড্রেট এবং খনিজ লবণ আছে। বিভিন্ন প্রকার স্বাস্থ্য উপকারিতার
পাশাপাশি সৌন্দর্য চর্চায় ও এর ব্যাপক ব্যবহার হয়। কমলার মিষ্টি সুগন্ধের
জন্য বিভিন্ন প্রকার খাবার তৈরিতে ও সাজাতে যেমন ব্যবহার করা হয় তেমনি
পারফিউম তৈরিতেও কমলা ব্যবহার করা হয়। আসুন আজ আমরা জেনে নেই কমলার বিশেষ
কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতার কথা।
১।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
কমলা ভিটামিন সি এর চমৎকার একটি উৎস। প্রতিদিন আমাদের যে পরিমাণ ভিটামিন সি প্রয়োজন তাঁর ৭২% যোগান দিতে পারে একটি মাঝারি আকারের কমলা। কমলা রিউমাটয়েড আরথ্রাইটিস ও অস্টিও আরথ্রাইটিস এর প্রদাহ কমায়।
২।ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে
ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করতে পারে বলে সৌন্দর্য শিল্পে কমলার ব্যবহার এতো জনপ্রিয়। বিভিন্ন প্রকার বিউটি প্রোডাক্ট যেমন- ফেইস প্যাক,মাস্ক ও ক্রিম তৈরির মূল উপাদান হল কমলার রস। কমলার ভিটামিন সি ক্ষতিকর মৌলের অপসারণ করে ত্বকের ক্ষতি প্রতিরোধ করতে পারে। ভিটামিন সি কোলাজেন সমন্বয় করে যা ত্বকের গঠন ও শ্রী বৃদ্ধি করার পাশাপাশি ত্বকে বয়সের ছাপ পড়া রোধ করে। কমলার ভিটামিন এ ত্বকের ঝিল্লিকে স্বাস্থ্যবান রাখে।
৩।কোলেস্টেরল কমায়
কমলাতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ফ্ল্যাভোনয়েড হেস্পেরিডিন আছে যা খারাপ কোলেস্টেরল(LDL)এর মাত্রা কমায়। কমলার খোসার ভিতরের অংশে যে পরিমাণ হেস্পেরিডিন থাকে কমালর কোয়াতে সেই পরিমাণ থাকেনা। তাই এমন ভাবে কমলা কাটা উচিত যাতে কমলার খোসার ভেতরের অংশও গ্রহন করা যায়। এছাড়াও কমলাতে প্রচুর পেকটিন আছে যা কোলেস্টেরল এর লেভেল কমাতে সাহায্য করে এবং শরীরে চর্বির শোষণ কমায়।
৪।রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
বর্তমান একটি গবেষণায় জানা গেছে যে, কমলায় যে ম্যাগনেসিয়াম থাকে তা উচ্চ রক্তচাপকে ৩-৪ পয়েন্ট কমায় এবং নিম্ন রক্তচাপকে ২-৩ পয়েন্ট বৃদ্ধি করতে পারে যার ফলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৫।ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
কমলাতে লিমনয়েডস আছে যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, বিশেষ করে ফুসফুস ক্যান্সার,ব্রেস্ট ক্যান্সার,পাকস্থলী ও কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। জাপানের ২টি গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, ম্যান্ডারিন কমলা খেলে লিভার ক্যান্সার হ্রাস পায়। কারণ এতে ক্যারোটিনয়েড থাকে।
৬।কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে
নিয়মিত কমলার জুস খেলে কিডনি রোগ প্রতিরোধ করা যায় এবং কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমে।
এছাড়াও কমলা ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে,আলসার প্রতিরোধ করে,ব্রেইন এর ডেভেলপমেন্ট এ সাহায্য করে ও চুল পড়া বন্ধ করে।
১।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
কমলা ভিটামিন সি এর চমৎকার একটি উৎস। প্রতিদিন আমাদের যে পরিমাণ ভিটামিন সি প্রয়োজন তাঁর ৭২% যোগান দিতে পারে একটি মাঝারি আকারের কমলা। কমলা রিউমাটয়েড আরথ্রাইটিস ও অস্টিও আরথ্রাইটিস এর প্রদাহ কমায়।
২।ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে
ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করতে পারে বলে সৌন্দর্য শিল্পে কমলার ব্যবহার এতো জনপ্রিয়। বিভিন্ন প্রকার বিউটি প্রোডাক্ট যেমন- ফেইস প্যাক,মাস্ক ও ক্রিম তৈরির মূল উপাদান হল কমলার রস। কমলার ভিটামিন সি ক্ষতিকর মৌলের অপসারণ করে ত্বকের ক্ষতি প্রতিরোধ করতে পারে। ভিটামিন সি কোলাজেন সমন্বয় করে যা ত্বকের গঠন ও শ্রী বৃদ্ধি করার পাশাপাশি ত্বকে বয়সের ছাপ পড়া রোধ করে। কমলার ভিটামিন এ ত্বকের ঝিল্লিকে স্বাস্থ্যবান রাখে।
৩।কোলেস্টেরল কমায়
কমলাতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ফ্ল্যাভোনয়েড হেস্পেরিডিন আছে যা খারাপ কোলেস্টেরল(LDL)এর মাত্রা কমায়। কমলার খোসার ভিতরের অংশে যে পরিমাণ হেস্পেরিডিন থাকে কমালর কোয়াতে সেই পরিমাণ থাকেনা। তাই এমন ভাবে কমলা কাটা উচিত যাতে কমলার খোসার ভেতরের অংশও গ্রহন করা যায়। এছাড়াও কমলাতে প্রচুর পেকটিন আছে যা কোলেস্টেরল এর লেভেল কমাতে সাহায্য করে এবং শরীরে চর্বির শোষণ কমায়।
৪।রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
বর্তমান একটি গবেষণায় জানা গেছে যে, কমলায় যে ম্যাগনেসিয়াম থাকে তা উচ্চ রক্তচাপকে ৩-৪ পয়েন্ট কমায় এবং নিম্ন রক্তচাপকে ২-৩ পয়েন্ট বৃদ্ধি করতে পারে যার ফলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৫।ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
কমলাতে লিমনয়েডস আছে যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, বিশেষ করে ফুসফুস ক্যান্সার,ব্রেস্ট ক্যান্সার,পাকস্থলী ও কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। জাপানের ২টি গবেষণায় পাওয়া গেছে যে, ম্যান্ডারিন কমলা খেলে লিভার ক্যান্সার হ্রাস পায়। কারণ এতে ক্যারোটিনয়েড থাকে।
৬।কিডনি রোগ প্রতিরোধ করে
নিয়মিত কমলার জুস খেলে কিডনি রোগ প্রতিরোধ করা যায় এবং কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমে।
এছাড়াও কমলা ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে,আলসার প্রতিরোধ করে,ব্রেইন এর ডেভেলপমেন্ট এ সাহায্য করে ও চুল পড়া বন্ধ করে।
No comments:
Post a Comment