স্বাস্থ্যসচেতনতায় আরও একটু বেশি সক্রিয় হওয়া সবসময়ই উচিত।
স্বাস্থ্যই সকল সকল মূল কথাটি মিথ্যে নয়, তাই নজর রাখুন সাস্থ্যের প্রতি।
মেনে চলুন সাস্থ্য রক্ষায় উপকারী নিয়মগুলো। আজ তেমনই উপকারী ১০ টি টিপস
নিয়ে এসেছি আপনার জন্য..
>মাথাব্যথা হলে প্রচুর মাছ খান। মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে দারুণ কার্যকর। খেতে পারেন আদা। প্রদাহ এবং ব্যথা নিরাময়ে তা বিশেষভাবে কার্যকর।
>অনিদ্রার সমস্যায় মধু কার্যকর।
>হাঁপানিতে পেঁয়াজ খান। শ্বাসনালীর সংকোচন রোধে তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
>পেটের পীড়ায় খেতে পারেন কলা, আদা। আদা মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমিভাব দূর করে।
>স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে গমজাত খাদ্য, বাঁধাকপি কার্যকর।
>আলসারের সমস্যায় বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপযোগী। এতে থাকা খাদ্যোপাদান গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার হিল করতে সাহায্য করে।
>মাথাব্যথা হলে প্রচুর মাছ খান। মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে দারুণ কার্যকর। খেতে পারেন আদা। প্রদাহ এবং ব্যথা নিরাময়ে তা বিশেষভাবে কার্যকর।
>জ্বর হলে খেতে পারেন ইয়োগার্ট। মধুও খেতে পারেন।
>স্ট্রোক প্রতিরোধ চা খান। বিভিন্ন
সমীক্ষায় দেখা গেছে নিয়মিত চা খেলে ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমতে পারে না। ফলে
ঝুঁকি কমে আসে অনেকখানি।
>হাঁপানিতে পেঁয়াজ খান। শ্বাসনালীর সংকোচন রোধে তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
>পেটের পীড়ায় খেতে পারেন কলা, আদা। আদা মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমিভাব দূর করে।
>ঠান্ডা লাগলে রসুন খান।
>আলসারের সমস্যায় বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপযোগী। এতে থাকা খাদ্যোপাদান গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার হিল করতে সাহায্য করে।
>নানাগুণের অধিকারী মধু। অসাড়তা,
গলাব্যথা, মানসিক চাপ, রক্তস্বল্পতা, অস্টিও পোরেসিস, মাইগ্রেনসহ নানা
শারীরিক সমস্যায় মধু বিশেষভাবে কার্যকর।
No comments:
Post a Comment