১. নিজের নাম স্পষ্ট করে আত্মবিশ্বাস সহকারে উচ্চারণ করতে হবে। সজোরে নয় –
কিন্তু দুর্বল মিনমিনে স্বরেও নয়। মনে রাখতে হবে, নাম আপনার চিরজীবন ব্যাপী
সাইনবোর্ড।
২. পুরুষদের নামের আগে মো., এমডি, একেএম, এএসএম, এএনএম, প্রভৃতি পূর্ণভাবে বলতে হবে। যেমন মো: অথবা এমডি নয় মোহাম্মদ বলতে হবে। একেএম নয় আবুল কালাম মোহাম্মদ বলতে হবে। কোনো নাম সংক্ষিপ্ত করা উচিত নয়। শেখের বদলে Sk অথবা সৈয়দের বদলে Sd গ্রহণযোগ্য নয়।
৩. নারী-পুরুষের নামের পরে ডাক নাম যুক্ত করা উচিত নয়। এটা আইনগত সমস্যার সৃষ্টি করে। বিদেশে গেলে ইমিগ্রেশনে সমস্যা হয়। যদি ডাক নাম ও পূর্ণনামের অংশ হয়, তাহলে পূর্ণ নামই বলতে হবে। যেমন, সিরাজুল হক মনি, রুহুল আমিন দুলু, মোহাম্মদ সানাউল্লাহ ভুলু। অথবা, তাহমিনা খাতুন মুক্তা, রাবেয়া চৌধুরী ডলি, মাকসুদা আমিন মিলি।
৪. পাসপোর্ট করানোর সময়ে নিজের নাম চূড়ান্ত করতে হবে। পাসপোর্টের নাম বিশ্ব জুড়ে গ্রহণযোগ্য।
৫. নামের সাধারনত তিন পার্ট থাকে। যেমন, এক. ফার্স্ট নেইম বা ফোরনেইম। দুই. মিডল নেইম। তিন. লাস্ট নেইম বা সারনেইম বা ফ্যামিলি নেইম। উইলিয়াম জেফারসন কিনটনের তিন পার্ট নাম বিবেচনা করুন। উইলিয়াম তার নামের প্রথম পার্ট। এটা তার ডাকনামও। বিদেশে ডাকনামটা হয় ফার্স্ট নেইম। তবে কেউ কেউ এটাকে ছোট করে বলেন। যেমন, উইলিয়াম হয়ে যায় বিল। তাই আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল কিনটন নামে পরিচিত। এন্টনি হয়ে যায় টনি। তাই বৃটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার নামে পরিচিত।
৬. সাধারণত পশ্চিমে আনুষ্ঠানিক অথবা আইনগত কাজ ছাড়া মিডল পার্ট ব্যবহৃত হয় না। তাই সাধারনত সেখানে বিল কিনটনের মিডল পার্ট – জেফারসন -বাদ দিয়ে তাকে বলা হয় বিল কিনটন। হিলারি রডহ্যাম কিনটনের নাম বাদ দিয়ে তাকে বলা হয় – হিলারি কিনটন। মিডল নাম সাধারণত বিখ্যাত ব্যক্তিদের নামানুসারে রাখা হয়। যেমন, বিল কিনটনের মিডল নাম জেফারসন রাখা হয়েছিল আমেরিকার সংবিধান প্রণয়নকারী এবং তৃতীয় প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসনের নামে।
৭. বাংলাদেশে কয়েকটি নামের বাংলা ও ইংরেজি বানান বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। মোহাম্মদ, মুহাম্মদ, মুহম্মদ? আহমদ, আহমেদ, আহম্মদ, আহম্মেদ? বাংলা হক নামটির ইংরেজি বানান কি? Haq, Huq, Hoque, Huque?
৮. নামের মধ্যে হ্রস্ব-ই এবং দীর্ঘ-ঈ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। শ এবং স বিসয়ে সতর্ক থাকতে হবে। যেমন, সাবেক রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদ। এটা হতে পারত শাহাবুদ্দিন।
৯. নিজের নাম বলার সময়ে মি, মিসেস অথবা মিজ বলতে হয় না। তবে চিঠিতে নামের আগে Mr, Mrs অথবা Miss লেখা যেতে পারে।
১০.নামের আগে রাদার, ইনডিড, মূলত, আসলে প্রভৃতি বলতে হয় না। অপর পক্ষ যেন নাম মনে রাখে সেজন্য হালকা রসিকতা করা যেতে পারে। যেমন শফিক ও ট্রাফিক। রহমান ও মুজিব, জিয়া, হাবিবুর, লতিফুর, জিল্লুর, তারেক প্রমুখ।
২. পুরুষদের নামের আগে মো., এমডি, একেএম, এএসএম, এএনএম, প্রভৃতি পূর্ণভাবে বলতে হবে। যেমন মো: অথবা এমডি নয় মোহাম্মদ বলতে হবে। একেএম নয় আবুল কালাম মোহাম্মদ বলতে হবে। কোনো নাম সংক্ষিপ্ত করা উচিত নয়। শেখের বদলে Sk অথবা সৈয়দের বদলে Sd গ্রহণযোগ্য নয়।
৩. নারী-পুরুষের নামের পরে ডাক নাম যুক্ত করা উচিত নয়। এটা আইনগত সমস্যার সৃষ্টি করে। বিদেশে গেলে ইমিগ্রেশনে সমস্যা হয়। যদি ডাক নাম ও পূর্ণনামের অংশ হয়, তাহলে পূর্ণ নামই বলতে হবে। যেমন, সিরাজুল হক মনি, রুহুল আমিন দুলু, মোহাম্মদ সানাউল্লাহ ভুলু। অথবা, তাহমিনা খাতুন মুক্তা, রাবেয়া চৌধুরী ডলি, মাকসুদা আমিন মিলি।
৪. পাসপোর্ট করানোর সময়ে নিজের নাম চূড়ান্ত করতে হবে। পাসপোর্টের নাম বিশ্ব জুড়ে গ্রহণযোগ্য।
৫. নামের সাধারনত তিন পার্ট থাকে। যেমন, এক. ফার্স্ট নেইম বা ফোরনেইম। দুই. মিডল নেইম। তিন. লাস্ট নেইম বা সারনেইম বা ফ্যামিলি নেইম। উইলিয়াম জেফারসন কিনটনের তিন পার্ট নাম বিবেচনা করুন। উইলিয়াম তার নামের প্রথম পার্ট। এটা তার ডাকনামও। বিদেশে ডাকনামটা হয় ফার্স্ট নেইম। তবে কেউ কেউ এটাকে ছোট করে বলেন। যেমন, উইলিয়াম হয়ে যায় বিল। তাই আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল কিনটন নামে পরিচিত। এন্টনি হয়ে যায় টনি। তাই বৃটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার নামে পরিচিত।
৬. সাধারণত পশ্চিমে আনুষ্ঠানিক অথবা আইনগত কাজ ছাড়া মিডল পার্ট ব্যবহৃত হয় না। তাই সাধারনত সেখানে বিল কিনটনের মিডল পার্ট – জেফারসন -বাদ দিয়ে তাকে বলা হয় বিল কিনটন। হিলারি রডহ্যাম কিনটনের নাম বাদ দিয়ে তাকে বলা হয় – হিলারি কিনটন। মিডল নাম সাধারণত বিখ্যাত ব্যক্তিদের নামানুসারে রাখা হয়। যেমন, বিল কিনটনের মিডল নাম জেফারসন রাখা হয়েছিল আমেরিকার সংবিধান প্রণয়নকারী এবং তৃতীয় প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসনের নামে।
৭. বাংলাদেশে কয়েকটি নামের বাংলা ও ইংরেজি বানান বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। মোহাম্মদ, মুহাম্মদ, মুহম্মদ? আহমদ, আহমেদ, আহম্মদ, আহম্মেদ? বাংলা হক নামটির ইংরেজি বানান কি? Haq, Huq, Hoque, Huque?
৮. নামের মধ্যে হ্রস্ব-ই এবং দীর্ঘ-ঈ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। শ এবং স বিসয়ে সতর্ক থাকতে হবে। যেমন, সাবেক রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদ। এটা হতে পারত শাহাবুদ্দিন।
৯. নিজের নাম বলার সময়ে মি, মিসেস অথবা মিজ বলতে হয় না। তবে চিঠিতে নামের আগে Mr, Mrs অথবা Miss লেখা যেতে পারে।
১০.নামের আগে রাদার, ইনডিড, মূলত, আসলে প্রভৃতি বলতে হয় না। অপর পক্ষ যেন নাম মনে রাখে সেজন্য হালকা রসিকতা করা যেতে পারে। যেমন শফিক ও ট্রাফিক। রহমান ও মুজিব, জিয়া, হাবিবুর, লতিফুর, জিল্লুর, তারেক প্রমুখ।
No comments:
Post a Comment