খুব বৃষ্টি হচ্ছে বাইরে, মনে আর দুচোখের কোণে,
গভীর রাত বসে আছি জানালার পাশে দৃষ্টি আকাশ পানে,
এইতো সেই জানালা;
যার সামনে বসে কত কথা বলেছি প্রিয়ার সাথে মনের সুখে,
আজ সেই জানালার কাঁদছি মনের সীমাহীন দুখে,
টিপ টিপ পড়ছে বৃষ্টির জল সিক্ত মাটির বুকে,
আর আমার চোখের জল পড়ছে আমার মরু বুকে,
আকাশ তুইও কাঁদিস আমিও কাঁদি দুজনার মাঝে আদ্ভুত মিল,
আমিও কাঁদি দুখে তুইও কাঁদিস দুখে,
আমার প্রিয়া যাবে অন্যের ঘরে তোর বৃষ্টি যাবে সাগরের বুকে,
ওরে আকাশ তোর কান্না সবাই দেখে রে,
অথচ আমার কান্না কেউ দেখে নারে,
ওরে আকাশ তুই কেমনে পারিস এত করে কাদতে?
তোর চোখে এত জল কেন রে?
আমি আর পারিনা কাঁদতে,
আমায় এক শ্রাবণ জল ভাগ দেনা রে,
আমি এমন কাঁদতে চাই;
যেন প্রিয়ার হৃদয় ভিজে যায়,
আমি এমন কাঁদতে চাই;
যেন তার মা বাবা ভাই ভোনের চোখে স্নেহের অশ্রু ঝড়ায়,
যদি আমায় দিতে না পারিস তোর একটু জল,
তবে আমার সব অশ্রু তোর সাথে নিয়ে চল,
যদি সে নদীতে জল আনতে যায় তবে আমার সব অশ্রু মেখে দিস তার পায়ে,
যদি সে গোসল করতে যায় তবে মেখে দিস তার সারা গায়ে,
সে বুঝবে এই জল তার জানুর চোখের,
এই কান্না তাকে হারানোর শোকের,
নদী তোর কাছে এই অনুরোধ আমার প্রিয়ার গায়ের পানি নিয়ে যাস সাগরে,
তা আবার ফিরিয়ে দিছ আকাশের মেঘের ভীরে,
আকাশ নদীর দেয়া জল দিছনা কাউরে,
বৃষ্টিরে দিয়ে পাঠিয়ে দিছ কেবল আমারে,
বৃষ্টি নদীর দেয়া জল দিছ না কাউরে,
সযত্নে পাঠিয়ে দিছ কেবল আমারে,
আমি দাঁড়াবো খোলা আকাশে পৃথিবীর বুকে,
আমার প্রিয়ার গায়ের জল আমার গায়ে দিছ মেখে,
বুঝবো আমার প্রিয়া কেমন আছে,
ভাববো আমার প্রিয়া আমার কাছেই আছে,
ও রে পুবাল হাওয়া কোথায গেলিরে?
বল না আমার প্রিয়ার কি খবর আনলি রে,
দোহাই তোর বল না সে কি আগের মত আছে নাকি বদলে গেছে?
তাকে কি বলেছিস সারা জীবন ছায়া হয়ে থাকবো তার পাশে,
ওরে আকাশ ওরে বৃষ্টি ওর সাগর ওরে নদী তোরা তো জানিস কত ভালবাসি তারে,
আকাশ তুই আর কাদিছ না দেখবি বৃষ্টি আবার আসবে ফিরে,
সাগরের বুক থেকে আসবে ফিরে তোর ভালবাসার টানে,
আমার প্রিয়া ও কি আসবে ফিরে?
অসমাপ্ত
গভীর রাত বসে আছি জানালার পাশে দৃষ্টি আকাশ পানে,
এইতো সেই জানালা;
যার সামনে বসে কত কথা বলেছি প্রিয়ার সাথে মনের সুখে,
আজ সেই জানালার কাঁদছি মনের সীমাহীন দুখে,
টিপ টিপ পড়ছে বৃষ্টির জল সিক্ত মাটির বুকে,
আর আমার চোখের জল পড়ছে আমার মরু বুকে,
আকাশ তুইও কাঁদিস আমিও কাঁদি দুজনার মাঝে আদ্ভুত মিল,
আমিও কাঁদি দুখে তুইও কাঁদিস দুখে,
আমার প্রিয়া যাবে অন্যের ঘরে তোর বৃষ্টি যাবে সাগরের বুকে,
ওরে আকাশ তোর কান্না সবাই দেখে রে,
অথচ আমার কান্না কেউ দেখে নারে,
ওরে আকাশ তুই কেমনে পারিস এত করে কাদতে?
তোর চোখে এত জল কেন রে?
আমি আর পারিনা কাঁদতে,
আমায় এক শ্রাবণ জল ভাগ দেনা রে,
আমি এমন কাঁদতে চাই;
যেন প্রিয়ার হৃদয় ভিজে যায়,
আমি এমন কাঁদতে চাই;
যেন তার মা বাবা ভাই ভোনের চোখে স্নেহের অশ্রু ঝড়ায়,
যদি আমায় দিতে না পারিস তোর একটু জল,
তবে আমার সব অশ্রু তোর সাথে নিয়ে চল,
যদি সে নদীতে জল আনতে যায় তবে আমার সব অশ্রু মেখে দিস তার পায়ে,
যদি সে গোসল করতে যায় তবে মেখে দিস তার সারা গায়ে,
সে বুঝবে এই জল তার জানুর চোখের,
এই কান্না তাকে হারানোর শোকের,
নদী তোর কাছে এই অনুরোধ আমার প্রিয়ার গায়ের পানি নিয়ে যাস সাগরে,
তা আবার ফিরিয়ে দিছ আকাশের মেঘের ভীরে,
আকাশ নদীর দেয়া জল দিছনা কাউরে,
বৃষ্টিরে দিয়ে পাঠিয়ে দিছ কেবল আমারে,
বৃষ্টি নদীর দেয়া জল দিছ না কাউরে,
সযত্নে পাঠিয়ে দিছ কেবল আমারে,
আমি দাঁড়াবো খোলা আকাশে পৃথিবীর বুকে,
আমার প্রিয়ার গায়ের জল আমার গায়ে দিছ মেখে,
বুঝবো আমার প্রিয়া কেমন আছে,
ভাববো আমার প্রিয়া আমার কাছেই আছে,
ও রে পুবাল হাওয়া কোথায গেলিরে?
বল না আমার প্রিয়ার কি খবর আনলি রে,
দোহাই তোর বল না সে কি আগের মত আছে নাকি বদলে গেছে?
তাকে কি বলেছিস সারা জীবন ছায়া হয়ে থাকবো তার পাশে,
ওরে আকাশ ওরে বৃষ্টি ওর সাগর ওরে নদী তোরা তো জানিস কত ভালবাসি তারে,
আকাশ তুই আর কাদিছ না দেখবি বৃষ্টি আবার আসবে ফিরে,
সাগরের বুক থেকে আসবে ফিরে তোর ভালবাসার টানে,
আমার প্রিয়া ও কি আসবে ফিরে?
অসমাপ্ত
No comments:
Post a Comment