কয়েক দশক ধরে কেবল কাল্পনিক কাহিনী 
রচিত কমিক বইগুলোতে দেখানো এক্স-রে ভিশন প্রযুক্তিকে বাস্তবে রূপ দিতে 
যাচ্ছে ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি (এমআইটি)–এর একদল গবেষক।
  
        
      
    
  
  
  
  
      
    
  
  
      
      
    
  
    
      
       
        
        
        
        
        
        
        
        
  
    
  
  
    
  
  
    
  
  
    
  
  
    
  
  
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
  
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
      
      
      
      
        
        
          
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
    
    
      
      
        
        
          
            
          
  
    
    
  
    
  
  
  
    
  
  
  
  
  
  
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
 
  
  
    
  
  
  
        
      
    
  
  
  
  
        
      
      
      
      
    
  
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
      
      
      
      
        
        
          
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
    
    
      
      
        
        
          
            
          
  
    
    
  
    
  
  
  
    
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
 
  
  
    
  
  
  
        
      
    
  
  
  
  
        
      
      
      
      
    
  
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
      
      
      
      
        
        
          
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
    
    
      
      
        
        
          
            
          
  
    
    
  
    
  
  
  
    
  
  
  
  
  
  
    
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
 
  
  
    
  
  
  
        
      
    
  
  
  
  
        
      
      
      
      
    
  
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
      
      
      
      
        
        
          
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
    
    
      
      
        
        
          
            
          
  
    
    
  
    
  
  
  
    
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
 
  
  
    
  
  
  
        
      
    
  
  
  
  
        
      
      
      
      
    
  
  
    
  
  
  
  
  
    
      
      
      
      
        
        
          
  
  
  
  
  
  
  
  
  
  
    
    
      
      
        
        
          
            
          
  
  
  
    
  
  
  
    
  
  
  
  
  
    
    
    
    
    
    
    
    
  
  
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
    
 
  
  
    
  
    
      
  
  
  
      
        
        
        
        
        
        
        
          
            
              
              
                
                       
                   
                  
                
                  
মার্কিন
সংবাদমাধ্যম ইয়াহু নিউজ জানিয়েছে, এমআইটি-এর প্রফেসর ডিনা কাটাবির নেতৃত্বাধীন ঐ
গবেষকদল একটি সফটওয়্যার তৈরি করেছে যা রেডিও সংকেতের মধ্যে বৈচিত্র্য তৈরি করে
দেয়ালের অন্য প্রান্তে মানুষের উপস্থিতি উপলব্ধি করে ও তার নড়াচড়া চিহ্নিত করে।
এমআইটি
ওয়্যারলেস সেন্টারের পরিচালক কাটাবি জানান, একটি বেতার সংকেত ব্যবহার করে ঘরের
বিপরীত পাশে কী হচ্ছে তা কীভাবে জানা যায় তা নিয়েই ২০১২ সালে যাত্রা শুরু করেন
তারা।
গবেষকরা
জানিয়েছে, স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারি সংস্থা ও পরিবারে শিশু এবং বয়স্কদের উপর নজর
রাখার ক্ষেত্রে এ প্রযুক্তিটি বেশ উপকারী হবে, এছাড়াও সামরিক বাহিনী ও
আইনপ্রণয়নকারী সংস্থাগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে।
গবেষকদলটির
সদস্য ফেডেল আডিব বলেন, “একে শুধু ক্যামেরার মতো, কেবল ক্যামেরা নয়। এটি একটি
সেন্সর যা মানুষকে পর্যবেক্ষণ করতে পারে আর মাত্র তাদের দিকে নির্দেশ করার
মাধ্যমেই ডিভাইসটি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।” 
আরেক
গবেষক জ্যাক ক্যাবালেক জানান, ডিভাইসটি স্ক্রিনে নির্দিষ্ট মানুষের চলাফেরা শনাক্ত
করে লাল বিন্দুর মাধ্যমে সিগন্যাল প্রদর্শন করে। সেই সঙ্গে ঐ ব্যাক্তির
শ্বাসপ্রশ্বাস, হৃদস্পন্দন আলাদাভাবে পরিমাপ করতে পারে। তিনি আরও জানান ব্যাক্তি
যদি কোনো প্রকার বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পড়ে, সেক্ষেত্রে ডিভাইসটি নির্দেশকারীর কাছে
ইমেইল অথবা টেক্সট মেসেজের মাধ্যমে সতর্কবার্তা পাঠাবে।
২০১৭
সালের মধ্যে প্রযুক্তিবাজারে উপস্থাপনের উদ্দেশ্যে ডিভাইসটি ২৫০-৩০০ ডলার মূল্যে
বাজারজাতকরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে এক প্রতিষ্ঠান। 
অন্যদিকে,
ব্যবহারকারী স্মার্টফোন অ্যাপ দ্বারা ডিভাইসটি ব্যবহার করতে পারেন সেজন্য গবেষকরাও
ডিভাইসটি ছোট আকারে তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছেন বলে জানান কাটাবি।
                
 
 
 
 
No comments:
Post a Comment